আসসালামুয়ালাইকুম ছোট ভাই আমার, এখানে ৪-৫ সেকেন্ড ওয়েট করুন দেখবেন আপনার সামনে বিভিন্ন এড শো করবে। এই এডের উপরে ক্লিক করবেন। তারপর কোনো sign up এর ফর্ম আসলে, সেটা পুরুন করে sign up করবেন। সব মিলিয়ে ৪/৫ টা স্ক্রিন সর্ট জমা দিবেন। আপনার জন্য শুভ কামনা
Posts
Showing posts from November, 2025
- Get link
- X
- Other Apps
কাজের বিস্তারিত পড়ুন 👇 ১. প্রথমে এই পেজের একটা স্ক্রিন সর্ট নেবেন। ২. Next Page এ ক্লিক করে ৫-৬ সেকেন্ড ওয়েট করবেন। ৩. তারপর আপনার সামনে কিছু এড আসবে, ঐ এডের উপর ২-৩ বার ক্লিক করবেন। ৪. তারপর কোনো রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আসলে,,, সেখানে form টা পুরুন করে Sign Up করবেন। ৫. কাজ করার সময় প্রতি ধাপ থেকে একটা করে মোট ৪/৫ টা স্ক্রিন সর্ট জমা দিবেন।
- Get link
- X
- Other Apps
৪. অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হন (Be Compassionate Towards Others) এই উপদেশের মূল কথা হলো—অন্যান্য মানুষের অনুভূতি, পরিস্থিতি এবং দৃষ্টিকোণকে বোঝার চেষ্টা করা এবং তাদের প্রতি সদয় ও সহানুভূতিপূর্ণ আচরণ করা। সহানুভূতিশী ল হওয়া কেবল অন্যদের জন্যই নয়, বরং আপনার নিজের মানসিক শান্তির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? শক্তিশালী সম্পর্ক: সহানুভূতি অন্যদের সাথে আপ নার সম্পর্ককে গভীর ও মজবুত করে। যখন মানুষ অনুভব ক রে যে আপনি তাদের বোঝেন, তখন তারা আপনাকে বিশ্বাস করে। দ্বন্দ্ব সমাধান: সহানুভূতি আপনাকে বিভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে সমস্যা দেখতে সাহায্য করে, যা ভুল বোঝাবুঝি কমা য় এবং যেকোনো দ্বন্দ্ব সহজে সমাধান করতে সাহায্য করে। মানসিক বৃদ্ধি: অন্যদের কষ্ট বা আনন্দ অনুভব ক রার ক্ষমতা আপনার ব্যক্তিগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে উন্নত ক রে এবং আপনাকে আরও ধৈর্যশীল মানুষ হতে সাহায্য করে। একটি ভালো সমাজ: যখন ব্যক্তিরা সহানুভূতিশী ল হয়, তখন একটি সমাজ আরও সহায়ক, ন্যায্য এবং মানবীয় হয়ে ওঠে। কীভাবে সহানুভূতিশীল হবেন? সক্রিয়ভাবে শুনুন: যখন কেউ কথা বলে, তখন শুধু জবাব দেওয়ার জন্য না ...
- Get link
- X
- Other Apps
৩. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন (Take Care of Your Physical and Mental Health) এই উপদেশটি জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তিগুলি র মধ্যে একটি। আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যই হলো আপনার জীবনের সব কাজ করার মূল চালিকাশক্তি। স্বাস্থ্যকে অবহেলা করলে, আপনার জীবনের অন্যান্য লক্ষ্য অর্জন করা কঠিন হয়ে পড়ে। কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? শক্তি এবং সজীবতা: সুস্বাস্থ্য আপনাকে সারাদিন কর্মঠ এবং সতেজ থাকতে সাহায্য করে। মানসিক স্থিতিশীলতা: মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিলে স্ট্রেস, উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতার মতো সমস্যাগুলি ভালোভাবে মোকাবিলা করা যায়। উন্নত মনোযোগ: যখন আপনি শারীরিকভাবে সুস্থ এবং মানসিকভাবে শান্ত থাকেন, তখন আপনার মনোযোগের ক্ষমতা বাড়ে এবং আপনি আরও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারেন। দীর্ঘমেয়াদী জীবন: স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগ দিলে গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি কমে এবং আপনি একটি দীর্ঘ ও গুণগত জীবন লাভ করতে পারেন। কীভাবে যত্ন নেবেন? শারীরিক স্বাস্থ্য: সুষম খাদ্য: ফাইবার, প্রোটিন এবং ভিটামিনযুক্ত খাবার খান। ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত চিনি এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম: প্...
- Get link
- X
- Other Apps
২. নিয়মিত নতুন কিছু শিখুন (Keep Learning New Things Regularly) এই উপদেশের মূল কথা হলো—জীবন হলো শেখার এক নিরন্তর প্রক্রিয়া। সফল এবং সমৃদ্ধ জীবন যাপনের জন্য সক্রিয়ভাবে জ্ঞান অর্জন এবং নতুন দক্ষতা শেখার অভ্যাস বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? মানিয়ে নেওয়া: পৃথিবী দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। নতুন কিছু শেখার মাধ্যমে আপনি আধুনিক প্রযুক্তি, নতুন কাজের পদ্ধতি এবং পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সাথে সহজে মানিয়ে নিতে পারেন। কর্মজীবনের উন্নতি: আপনার পেশাগত ক্ষেত্রে প্রা সঙ্গিক জ্ঞান আপনাকে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রা খে এবং নতুন সুযোগ তৈরি করে। মানসিক তীক্ষ্ণতা: নতুন তথ্য বা দক্ষতা শেখার প্র ক্রিয়া মস্তিষ্কের জন্য একটি ব্যায়ামের মতো, যা স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগের ক্ষমতা বাড়ায়। এটি মস্তিষ্ককে সচল ও তীক্ষ্ণ রাখে। ব্যক্তিগত সমৃদ্ধি: নতুন শখ বা আগ্রহের বিষয়ে শেখা আপনার জীবনকে আরও আনন্দদায়ক এবং পরিপূ র্ণ করে তোলে। এটি আপনার আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি করে। কীভাবে এটি করবেন? প্রতিদিন পড়ার অভ্যাস: প্রতিদিন কোনো ভালো বই, আর্টিকেল বা খবর পড়ুন। ...
- Get link
- X
- Other Apps
১. নিজের লক্ষ্যকে পরিষ্কার রাখুন (Make Your Goal Clear) এই উপদেশের মূল কথা হলো, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনি ঠিক কী অর্জন করতে চান, সে সম্পর্কে আপনার একটি স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক। একটি পরিষ্কার লক্ষ্য না থাকলে, আপনার প্রচে ষ্টাগুলো বিক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং আপনি সহজেই পথভ্রষ্ট হতে পারেন। কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? দিকনির্দেশনা: পরিষ্কার লক্ষ্য একটি কম্পাসের মতো কাজ করে, যা আপনাকে দেখায় কোন দিকে অগ্রসর হতে হবে। অনুপ্রেরণা: যখন আপনার লক্ষ্য স্পষ্ট হয়, তখন তা আপনাকে কঠিন সময়েও কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য শক্তিশালী অনুপ্রেরণা যোগায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণ: স্পষ্ট লক্ষ্য থাকলে আপনার দৈনন্দি ন সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া সহজ হয়—আপনি সহজেই বুঝ তে পারেন কোন কাজটি আপনার লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যাবে আর কোনটি শুধুই সময় নষ্ট। ফোকাস: এটি আপনার শক্তি ও মনোযোগকে অ প্রয়োজনীয় কাজ থেকে সরিয়ে এনে সবচেয়ে গু রুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলিতে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করে। কীভাবে লক্ষ্য পরিষ্কার করবেন? (একটি উদাহরণ) লক্ষ্যকে শুধু 'বড়লোক হওয়া' না রেখে, সেটিকে আরও নির্দিষ্ট (Specific), পরিমাপযো...
- Get link
- X
- Other Apps
৪. ছোট ছোট লক্ষ্য স্থির করুন এই উপদেশের প্রধান উদ্দেশ্য হলো, জীবনের বড় এবং কঠিন লক্ষ্যগুলিকে (যা দেখে প্রায়শই ভয় লাগে) ছোট, পরিচালনাযোগ্য এবং ধাপে ধাপে অর্জনযোগ্য অংশে ভাগ করা। এটি আপনার সাফল্যকে সুনিশ্চিত করে এবং অনুপ্রেরণা বজায় রাখতে সাহায্য করে। কেন ছোট লক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ? কম চাপ: যখন আপনি একটি বিশাল লক্ষ্য কে দেখেন, তখন তা মানসিক চাপ সৃষ্টি ক রতে পারে এবং কাজটি শুরু করার আগ্রহ কমি য়ে দিতে পারে। ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করলে কাজটিকে সহজ এবং কম ভীতিপ্রদ মনে হয়। তাৎক্ষণিক সন্তুষ্টি: একটি বড় লক্ষ্য অর্জন করতে অনেক সময় লাগে। কি ন্তু ছোট লক্ষ্যগুলি দ্রুত অর্জন করা যায়। এই দ্রুত সাফল্যগুলি আপনাকে তাৎক্ষণিক সন্তুষ্টি (Instant G ratification) দেয়, যা পরের ধাপের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত অগ্রগতি: ছোট লক্ষ্যগুলি আ পনাকে নিয়মিতভাবে আপনার অগ্রগতি ট্র্যাক করতে সাহায্য করে। আপনি প্রতিদিন বা প্রতি সপ্তাহে অনুভ ব করতে পারবেন যে আপনি সাফল্যের দিকে এক ধাপ এগিয়েছেন। দিকনির্দেশনা: এটি আপনাকে স্প ষ্ট দিকনির্দেশনা দেয় যে বর্তমানে আপনার ফোকাস কোথায় রাখা উচিত।...
- Get link
- X
- Other Apps
৩. অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হন এই উপদেশের সারমর্ম হলো, অন্য মানুষের অনুভূতি, অভিজ্ঞতা এবং পরিস্থিতিকে তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝার চেষ্টা করা এবং সেই অনুযায়ী ইতি বাচক আচরণ করা। সহানুভূতি (Empathy) ও সহমর্মিতা (Sympathy)-এর পার্থক্য: সহানুভূতি (Empathy): অন্যের জুতোয় পা গলিয়ে তাদের কষ্ট বা আনন্দ অনুভব করার ক্ষমতা । অর্থাৎ, 'আমি যদি ওর জায়গায় থাকতাম, তাহলে কেমন লাগত?' সহমর্মিতা (Sympathy): অন্যের কষ্টের জন্য দুঃখ প্রকাশ করা বা তাদের প্রতি করুণা দেখানো। সহানুভূতিশীল হওয়া আপনাকে মানুষের সাথে আরও গভীর ও অর্থপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করতে সাহা য্য করে। সক্রিয়ভাবে শোনা: যখন কেউ আপনার সাথে কথা বলছে, তখন কেবল উত্তর দেওয়ার জন্য অপেক্ষা না করে, তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। তাদের শারী রিক ভাষা এবং অনুচ্চারিত বার্তা বোঝার চেষ্টা করুন। সহনশীলতা বাড়ান: মনে রাখবেন, সবার জীবনের পথ এক নয়। মানুষ ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং মানসিক চাপ নিয়ে চলে। অন্যের মতামত বা জীবনযাত্রার সাথে আপ নি একমত না হলেও, তাদের প্রতি সম্মান ও সহনশীলতা বজায় রাখুন। দয়ালু হন: ছোট ছোট দয়াশী...